logo


Bookmaker betfair Bonus review by ArtBetting.co.uk

Bookmaker bet365 Bonus review by ArtBetting.co.uk

Germany bookmaker bet365.de review by ArtBetting.de

Bookmaker bet365 Bonus review by ArtBetting.gr

ধারা ও নিয়মাবলী

অভিভাবকদের প্রতি অনুরোধঃ

১। আপনার সন্তান আপানার সবচেয়ে বড় সম্পদ। কাজেই তাকে প্রকৃত মানুষ হবার মানসে যথেষ্ট সময় দিন এবং সকল প্রকার সহযোগিতা করুন।

২। বিদ্যালয়ের পাঠানোর আগে তার ব্যাগ পরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় বইসহ সঠিক পোশাক পরিধান করিয়ে বিদ্যালয়ে পাঠান।

৩। সন্তানকে কোন প্রকার মোবাইলফোনসহ অপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনে দিবেন না।

৪। বাড়িতে কম্পিউটার, টেলিফোন, মোবাইল এসবের ব্যবহার থেকে শিশুদেরকে দূরে রাখুন।

হুমমম, মোবাইল-কম্পিউটার-সিডি-ভিসিডি ইত্যাদি ব্যবহারের একান্তই প্রয়োজন থাকলে তা ব্যবহারে কিছু নিয়ম-নীতি অনুসরণ করা উচিত। তবে নিয়ম না মেনে মোবাইল, কম্পিউটার, সিডি-ভিসিডি প্লেয়ার ব্যবহার করলে তাকে আমরা এসব থেকে দূরে থাকারই পরামর্শ দেব। প্রশ্ন আসতে পারে- প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য এসব ব্যবহারের আবার নিয়ম কী ? এক্ষেত্রে অনেক নিয়ম থাকতে পারে। তার মধ্য থেকে দু’একটি উল্লেখ করছি-

ক। এসব সন্তানকে যথা সম্ভব মাল্টিমিডিয়া ফোন থেকে দূরে রাখতে হবে।

খ। মোবাইল ব্যবহারের ক্ষেত্রে এদেরকে মোবাইল দে’য়া যাবে কিন্তু নির্দিষ্ট সময় কিংবা হঠাৎই কোন কোন সময় তার মোবাইলের ফোনবুক, মেমরীকার্ড চেক করতে হবে। কল-ডায়ালকল-মিসডকল লিস্ট চেক করতে হবে। হঠাৎ হঠাৎ মাঝে মাঝেই আউটগোয়িং-ইনকামিং-ড্রাফট মেসেজ চেক করতে হবে।

গ। সন্তানের মোবাইল ফোন যেন কোন অবস্থাতেই লক না থাকে।

ঘ। রাতের বেলা সন্তান যেন কোন অবস্থাতেই রুদ্ধদ্বার কক্ষে কিংবা নিরিবিলি পরিবেশে ফোনে কথা না বলতে পারে।

ঙ। কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সন্তানকে নিরিবিলি হতে দে’য়া যাবেনা।

চ। কম্পিউটারটি যেন এমন অবস্থানে থাকে যেখানে সবার অবাধ যাতায়াত আছে এবং কম্পিউটারের মনিটরটি যেন এমন অবস্থানে থাকে যাতে যেকেউ কক্ষে প্রবেশ করা মাত্রই তার চোখ মনিটরের দিকে যায়।

ছ। অভিভাবক অবশ্যই সন্তানের কম্পিউটার মাঝে মধ্যেই চেক করবেন।

জ। রাতের বলে কোনক্রমেই সন্তানকে কম্পিউটার ব্যবহার করতে দিবেন না।

ঝ। ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে নেট ফিল্টার/গার্ড সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন কিংবা অপ্রয়োজনীয়-অনাকাঙ্খিত সাইট থেকে মুক্তি পেতে সেগুলো লক করে রাখবেন।

ঞ। এই বয়সে গেম খেলার প্রয়োজন নাই। একান্তই প্রয়োজন থাকলে তা দিনে ৪০-৫০ মিনিটের বেশি হবে না।

ট। সিডি-ভিসিডি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও তেমনিই।

ঠ। মাঝে মধ্যেই সন্তানের সংগৃহীত সিডি-ডিভিডি চালিয়ে চেক করতে হবে।

ড। হঠাৎ করেই সন্তানের ব্যবহৃত পেনড্রাইভ-মেমরিকার্ড চেক করতে হবে।

৫। বিকেলে খেলাধুলা করার সুযোগ করে দিন। তাহলে শিশু শারীরিক ও মানসিক ভাবে বেড়ে উঠবে।

৬। কোচিং এ অযথা সময় নষ্ট না করিয়ে সন্ধ্যার পর বাহিরে না রেখে বাড়িতে লেখাপড়া করার সুযোগ করে দিন।

৭। আপনার সন্তান ঠিকমত লেখাপড়া করে কি-না, ঠিকমত বিদ্যালয়ে যায় কি-না, শ্রেণিতে পড়াশোনায় মনোযোগ আছে কি-না এবং কাদের সঙ্গে মিশে, কোন ধরণের বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক কেমন, এসব বিষয়ে আপনি নিজেই অথবা সোর্স দিয়ে খোঁজ-খবর নিন।

৮। সম্পদ জমা না করে আপনার সন্তানকে সুশিক্ষিত শিক্ষিত করে মানুষ হিসেবে গড়ে তুলুন, সেটাই হবে আপনার শ্রেষ্ঠ সম্পদ।

৯। শিশু পরিবার থেকে অনেক কিছু শিখে। কাজেই আদর্শ পরিবার গঠনে আপনাকে সঠিক সক্রিয় ভূমিকা পালন করুন।

১০। বাড়িতে বিভিন্ন প্রকার দৈনিক পত্রিকা রাখুন এবং তা আপনার সন্তানকে পড়তে দিন। এছাড়াও বিভিন্ন প্রকার গল্পের বই, উপন্যাস, মনীষীদের জীবনী বই, ডিকশনারী বাড়িতে রাখুন এবং তা আপনার সন্তানদেরকে পড়তে দিন।

১১। আপনি সপরিবারে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ করুন, তাহলে শিশুরা অনেক কিছু শিখতে পারবে, বাস্তব জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।

১২। আপনার শিশুকে অবশ্যই খাবার খাইয়ে বিদ্যালয়ে পাঠান।

১৩। ভদ্রতাবোধ, সৌজন্যতাবোধ সম্পন্ন, সত্যকথা বলা, সুন্দর ও প্রসারিত মনের অধিকারি হওয়া, আদর্শ ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ হওয়া, ধর্মীয় অনুশাষন মেনে চলা ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় শিশুরা পরিবার থেকেই শিখে। কাজেই আপনার পরিবারেই এসব শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করুন।

আপনার সন্তানের দাঁত, চুল, নখ, পোশাক, ইত্যাদি বিবিধ বিষয় নিয়মিত পরিস্কার রাখতে উৎসাহিত করুন। আপনার সন্তানের প্রতি সর্বদা নজর রাখুন।

বিদ্যালয়ের জন্য করণীয়ঃ

১। বিদ্যালয় চলাকালীন বিদ্যালয়ে অযথা অবস্থান করবেন না।

২। প্রতিদিন আপনার সন্তানের বিদ্যালয় ডায়েরি দেখুন এবং মন্তব্য লিখুন।

৩। শ্রেণি শিক্ষকের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখুন এবং তার থেকে আপনার সন্তানের উন্নতি সম্পর্কে জানুন।

৪। পরপর তিনদিন অনুপস্থিত থাকলে ডাক্তারি সনদ সাপেক্ষে ছুটি মঞ্জুর করিয়ে নিন।

৫। প্রতি মাসের বেতন নির্দিষ্ট তারিখে জমা দিন। উক্ত তারিখে বিদ্যালয় বন্ধ জনিত বা অন্য কোন কারণে বেতন আদায় করা সম্ভব না হলে পরবর্তী কার্যদিবসে তা জমা দিন।

৬। বিদ্যালয়ে কমপক্ষে ৮০% উপস্থিতি নিশ্চিত করুন।

৭। বিদ্যালয়ের শৃংঙ্খলা বিরোধী কোন কাজ করলে বা এ ধরণের কোন কাজে সহযোগিতা করলে তাকে বিদ্যালয়ের বিধিমোতাবেক কঠোর শাস্তির আওতায় আনুন ।

৮। আপনার সন্তান বিদ্যালয় চলাকালীন মারামারি করলে, কোন অবৈধ দ্রব্যাদি বহন করলে (চাকু, মোবাইল, ধাতব বেল্ট, পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ড ইত্যাদি)সন্তানের বিদ্যালয় প্রদত্ত তার শাস্তি মেনে নিন।

বিষয়গুলি জীবনের বাস্তব কিছু অভিজ্ঞতা থেকে নে’য়া যা আমাদের অনেকের জন্যই মেনে চলা উচিত। আর যা না মানার ফলে অনেকের সন্তানকেই হারিয়ে যেতে দেখেছি কালের অতল গহ্বরে। বাস্তব সামান্য অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বর্তমান যুগের টিনএজ-বয়ঃসন্ধি কালের সন্তানদের জন্য আরোও অনেক নিয়ম কানুন প্রযোজ্য।

দুটি কথাঃ

সন্তান যখন জন্ম নেয় আমরা সবাই খুশি হই। বিশেষ করে মা বাবার কাছে মনে হয় এ যেন ভালোবাসার প্রতীক। এরপর থেকে শুরু হয় মা বাবার আপ্রাণ চেষ্টা ছেলে অথবা মেয়েটিকে কীভাবে আস্তে আস্তে বড় করে তুলবেন। বড় করে মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবেন, মনে হয় এ যেন এক মহাসাগর পাড়ি দেওয়া।

কোন মা বাবা-ই চায় না তার সন্তান মানুষের চোখে ছোট হয়ে থাকুক। আপনার সন্তানটিকে ভাল ভাবে মানুষের মত মানুষ করে গড়ে তুলতে আপনাকেই দিতে হবে সঠিক দিক নির্দেশনা। আপনি যদি আপনার সন্তানটিকে সঠিক নির্দেশনা দিয়ে যান কেবল তাহলেই সে ছোটকাল থেকে মানুষহিসেবে গড়ে উঠবে। আপনি নিশ্চিত হতে থাকুন যে আপনার সন্তান টি মানুষের মত মানুষ হয়ে গড়ে উঠছে।

সঠিক ভাবে গড়ে উঠা মানে কী ? সঠিক ভাবে বলতে আমরা যেটা বুঝি তা হলো- সহজ সরল, ভালো, উন্নতির বা সত্য পথ। যে পথে গেলে আপনার সন্তানটিকে কখনো কাউরো দ্বারস্থ হতে হবে না। নিজের পায়ে নিজে দাঁড়াতে পারবে, নিজেই নিজেকে নিয়ে ভাবতে পারবে, এমন একদিন আসবে যেদিন আপনার ছেলেটিকে দেখে মনে হবে- অন্যদের চে’ আপনার ছেলেটিকে আলাদা মনে হচ্ছে। হয়ত এমন সময় আসবে যেদিন আপনার ভিতর থেকে একটি দির্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসবে, ঠিক এমন সময়ই আপনার মনে হবে- এই ছেলেকে মানুষ করার জন্য একদিন জীবন নামের মহাসমুদ্র পাড়ি দিতে হয়েছ। পাড়ি দিতে হয়েছে কয়েক দশক, ঠিক তখনি আপনার সোনার সন্তানটিকে দেখে মনে হবে- আহা ! আমার ছেলেকে আমি সঠিক পথ দেখিয়ে সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পেরেছি।

একটি সন্তানকে মানুষ করতে মা বাবা দু’জনকেই তাদের সঠিক দায়িত্ব পালন করতে হয়। মায়ের দায়িত্বটা মাকে এবং বাবার দায়িত্বটা বাবাকেই পালন করতে হবে। কঠিন দায়িত্বটাও খুবই সহজ, যদি সেটা সময়মতো পালন করেন। কিন্তু সেটা যদি সময়মতো পালন না করেন তাহলে অনেক কষ্ট বা কঠিন মনে হবে। একটা সন্তানের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মানুষ গড়ার কারিগর তার মা এবং বাবা। মা ও বাবা-ই সন্তানের প্রথম এবং শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। এক্ষেত্রে মায়ের দায়িত্ব টা সবসময়ই অগ্রগামী।

মায়ের দায়িত্বঃ

একটি সন্তানকে মানুষ করতে হলে মাকে তার সঠিক দায়িত্ব সফল ভাবে পালন করতে হবে। তার পর তার বাবার কথা আসবে। মা যদি না চান তার সন্তানকে কোন দিনও বাবা সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন না। তাই বলে বাবার দায়িত্ব যে একেবারে নাই বা তার দায়িত্ব নেহায়েত কম তা কোনও দিনও মনে করা যাবে না। বাবার চে’ মায়ের দায়িত্বটা বেশি এবং সর্বপ্রথম সঠিক ভাবে পালন করতে হবে।

যেমন দেখুন মায়ের কিছু দায়িত্ব এখানে তুলে ধরবঃ

→ সর্বপ্রথম সন্তানের শারীরিক দিক সব সময় বিবেচনায় রাখতে হবে, যা শিশু কাল থেকে শুরু করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো পর্যন্ত।

→ সবসময় সন্তানের রুটিন অনুযায়ী পড়ালেখা থকে শুরু করে খেলাধূলা পর্যন্ত সব কিছু নির্ধারণ করতে হবে।

→ বর্তমানে মোবাইল এখন মানুষের জীবনের অন্যতম এক অনুসঙ্গ। আপনার সন্তানকে কোন বয়সে মোবাইল ব্যবহার করতে দেবেন এবং তা কি মাল্টিমিডিয়া না কি নরমাল সেটা আপনাকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এমনিতে বর্তমানে যে যুগ চলছে আমরা মনেকরি এসএসসি শেষ করার আগে মোবাইল দেওয়া কোন ভাবে উচিত হবে না।

→ কোন বয়সে আপনার সন্তানের জন্য একটা কম্পিউটার প্রয়োজন তার ব্যবহারবিধির উপর নজরদারি কেমন হবে তা আপনাকেই ঠিক করতে হবে এবং তা করতে হবে কঠোর ভাবে।

→ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাসায় থাকা আবস্থায় মাকে তার সন্তানের সবকিছুর প্রতি একটি সঠিক নিয়ম নীতি মা কে নির্ধারন করে দিতে হবে।

→ এমন কোন নিয়ম বা নীতি নির্ধারন করা যাবে না যা আপনার সন্তানের মানসিক চাপ সৃষ্টি করে।

→ সন্তানকে কখনো মায়ের অবাধ্য হতে দেওয়া যাবে না। হোক সেটা যে কোন বিষয়ে।

→ সন্তানকে যথা সম্ভব খুশি রাখতে হবে। আপনি যত শাসনই করেন না কেন সন্তানের মানসিক দিক সব সময় ভাল রাখতে হবে। সন্তানের মানসিকতা খারাপ হয়ে গেলে আপনাকে এক সময় প্রস্তাতে হবে- কোন ক্ষমা নাই।

→ মাঝে মাঝে কিছু সময় মা, বাবা, সন্তান সবাই মিলে গল্প গুজব করুন।

→ সব সময় তাকে সব কিছু তার ইচ্ছে মত করতে দে’য়া যাবে না। আবার অনেক ক্ষেত্রে তার ইচ্ছাকে প্রাধান্যও দিতে হবে।

→ নিজের পারিবারিক রাগ কখনও সন্তানের উপর ঝাড়বেন না।

বাবার দায়িত্বঃ

একটি সন্তানকে সঠিক ভাবে গড়ে তুলতে মায়ের যেমন দায়িত্ববোধ বেশি তেমনি বাবারও সঠিক দায়িত্ববোধ থাকতে হবে।

দেখুন আমি এখানে বাবার কিছু দায়িত্ব তুলে ধরবঃ

→ বাবা হিসেবে আপনাকে সর্বপ্রথম বিষয়টা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খেয়াল করতে হবে- আপনার সন্তানটি বাহিরে কার সাথে- কোন ধরণের বন্ধুদের সাথে মিশছে, তার বন্ধু বান্ধব কারা। কোন ধরণের খারাপ ছেলের সাথে কোন ভাবেই মিশতে দেওয়া যাবে না।

→ আপনাকে সব সময় তার বাহিরের দিক নির্দেশনা দিয়ে যেতে হবে।

→ সন্তানের ক্লাসের উপস্থিতির নিয়মিত খবর নিন। সে ক্লাসে নিয়মিত উপস্থিত হচ্ছে কি-না, পড়া লেখায় কেমন, আচরণগত কোন ত্রুটি বিচ্যুতি আছে কি-না এসমস্ত যাবতীয় বিষয় গুলো সংশ্লিষ্ট শ্রেণি শিক্ষক অথবা প্রধান শিক্ষকদের সহায়তায় খোঁজ খবর নিন।

→ ছুটির দিনে আপনার সন্তানকে নিয়ে ঘুরতে যান কোথাও। আপনার সন্তানের মানসিকতার অনেক উন্নতি হবে।

→ আপনার সন্তানের মানসিকতার খোঁজ নিতে থাকুন সব সময়। তাকে প্রশ্ন করে নয় তাকে দেখে আপনাকে বুঝে নিতে হবে তার মানসিকতা কতটুকু ঠিক আছে। তার মানসিকতা নিয়ে যখনি আপনার সন্দেহ হবে তখনি আপনাকে তার মানসিকতা ঠিক করে নিতে আপনাকেই সহায়তা করতে হবে। তার সাথে খোলামেলা আলাপ করুন।

→ সন্তানকে তার ন্যায্য অধিকার দিতে কখনোই ভুল করবেন না।

→ আপনার সন্তানকে সব সময় সপ্ন দেখাতে ভুলবেন না। এরকম- এ কাজটা করো, এ কাজটা তোমার অনেক ভালো হবে। এ কাজটা করোনা এটা করলে অনেক ক্ষতি হবে। এরকমও বলতে পারেন- তুমি এসএসিস পাশ করলে একটা মাল্টিমিডিয়া মোবাইল এবং একটি কম্পিউটার বাজেট, আর যদি না করো তা হলে কিছু পাবে না। দেখেন আপনার সন্তান কিভাবে পড়ালেখা আগ্রহী হয়ে উঠতেছে।

এখানে মুল দায়িত্ব তুলে ধরা হলো, এরকম আরো অনেক দায়িত্ব আছে যেগুলো মা বাবা দুজনকেই সঠিক ভাবে পালন করতে হবে। আর তা পারলে আশা করা যায় আপনার সন্তানটি একদিন সফলতার মুখ দেখবেই।

মনে রাখুন-

‘‘শারীরিক শাসন করে কখনো মানুষ করা যায় না’’

‘‘মা না চাইলে সন্তান কখনো মানুষ হবে না’’

১৬ ডিসেম্বর কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ 2019

Posted on 17 Dec 2019
১৬ ডিসেম্বর কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ 2019

শিবগঞ্জ উপজেলা, বগুড়া বাংলাদেশ ।

Posted on 14 Oct 2017
শিবগঞ্জ উপজেলা, বগুড়া বাংলাদেশ । শিবগঞ্জ উপজেলা বাংলাদেশের বগুড়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা । এটি আয়তনের দিক দিয়ে বগুড়া জেলার বৃহত্তম উপজেলা। অবস্থান এটি বগুড়া শহর থেকে উত্তর পশ্চিম দিকে অবস্থিত। এর মোট আয়তন প্রায় ৩১৫.৩৩ বর্গ কিলোমিটার। এ উপজেলার উত্তরে গাইবান্ধা জেলা , ,দক্ষিন

কত কিছুই অজানা রে !!!

Posted on 13 Aug 2014
১. বিলোরুবিন কোথায় তৈরি হয়? উ. যকৃৎ। ২. মানুষের দুধ দাঁত কয়টি থাকে? উ. ২০টি। ৩. ক্লোনিং পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণকারী ভেড়ার নাম কী? উ. ডলি। ৪. রক্তে যে উপাদানটি বেশি থাকা ভালো- উ. হিমোগ্লোবিন। ৫. কোন সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাসায়নিক গবেষণাগারে কাজ করতেন? উ. মার্গারেট থেচার। ৬. টেস্ট ক্রিকেটে সবচ

চির বিদ্রোহী জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নোত্তর

Posted on 13 Aug 2014
প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাসের নাম কি? উত্তরঃ বাঁধনহারা (১৯২৭)। প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত প্রবন্ধের নাম কী? উত্তরঃ তুর্কমহিলার ঘোমটা খোলা (প্রকাশ: কার্তিক ১৩২৬)। প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ কোনটি? উত্তরঃ যুগবাণী (অক্টোবর ১৯২২)। প্রশ্নঃ নজরুলের প্রথম প্রকাশিত নাট